ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকাকে অনেক পিছনে ফেলেছে বাংলাদেশ
দেশের খবর: বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সমন্বিত উন্নয়ন সূচকে (ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স) দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকাকে অনেকটা পিছনে ফেলেছে বাংলাদেশ। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৪তম। সার্বিক দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে শীর্ষে অবস্থান করছে নরওয়ে। তবে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর শীর্ষে রয়েছে লিথুয়ানিয়া। এই সূচকে ভারতের অবস্থান ৬২ তম। পাকিস্তান রয়েছে ৫২ নম্বরে এবং শ্রীলংকার অবস্থান ৪০তম।
সোমবার প্রকাশিত বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। জীবন ধারনের মানদ-, পরিবেশগত স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যত ঋণ থেকে পরবর্তী প্রজন্মকে সুরক্ষাÑ এই তিনটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে এবারের সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি সব বিষয়ে প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন https://essaysbuy.net/custom-writing-service সহ নতুন ধারার একটি মডেল চালু করতে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে আরো বলা হয়, জিডিপির ওপর নির্ভরশীলতাকে অর্থনৈতিক অর্জন হিসেবে দেখা হয়। এতে স্বল্প মেয়াদী ও অসমতা বিষয়ক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে ত্বরান্বিত গতিতে। ২০১৮ সালের এই সূচকে তিনটি বিষয়কে অগ্রগতির মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এগুলো হলো প্রবৃদ্ধি-উন্নয়ন, সবার অন্তর্ভুক্তি ও প্রজন্মসমূহের মধ্যে সমতা। ১০৩ টি দেশের ওপর এ সূচক করা হয়েছে। দুটি অংশে ভাগ করে এই সূচক করা হয়। প্রথম অংশে রয়েছে ২৯টি এডভান্সড বা উন্নত অর্থনীতির দেশ। দ্বিতীয় অংশে রয়েছে ৭৪ টি উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। ২০১২ সাল থেকে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মাথাপিছু প্রবৃদ্ধি ও শ্রমখাতে উৎপাদন বিষয়ক প্রবৃদ্ধির দিক দিয়ে প্রথম অবস্থানে রয়েছে চীন। চীনে মাথাপিছু প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ৬.৮ ভাগ। শ্রমখাতে উৎপাদন বিষয়ক প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ৬.৭ ভাগ। তবে এ দেশটির সার্বিক স্কোর নি¤œমুখী। কারণ সেখানে সমন্বিতখাতে পারফরমেন্সে ঘাতটি আছে।
Category: শীর্ষ সংবাদ