• ৮ অগ্রহায়ণ ,১৪৩১,22 Nov ,2024
  • ব্রেকিং নিউজ : বাংলাদেশের রিকশাচিত্র পেল ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি

আজকের খুলনা, ১০ এপ্রিল ২০১৩,এম শিমুল খান, খুলনা অফিস

| এপ্রিল 10, 2013

ক্রসফায়ারের (এনকাউন্টারের) ভয় না থাকায়
খুলনাসহ দক্ষিনাঞ্চলের চরমপন্থীরা আবারও তাদের তৎপরতা শুরু করেছে
ঃ মৃত্যুভয় অর্থাৎ ক্রসফায়ারের (এনকাউন্টারের) ভয় না থাকায় খুলনাসহ দক্ষিনাঞ্চলের চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীরা খুলনা ও পার্শ¦বর্তী এলাকায় আবারও নতুন করে তাদের অপতৎপরতা শুরু করেছে। দেশের বিভিন্ন কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে বাইরে এসে এবং পলাতক জীবন থেকে তারা দলকে সংঘটিত করার জন্য হত্যা, চাঁদাবাজী, বোমাবাজী, অপহরণ করে হত্যার মত কর্মকান্ড চালাতে শুরু করেছে। তাদের সর্ব শেষ শিকারে পরিনত হয়েছেন খুলনা মহানগরীর নতুন বাজার এলাকার মৎস্য ব্যবসায়ী সেলিম রেজা ওরফে ন্যাটা সেলিম। আইন বিরোধী নিষিদ্ধ এই সংগঠন গুলোর তৎপরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগনের মধ্যে আবারো নতুন করে আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। পাবনায় তিন পুলিশ সদস্যসহ চারজন চরমপন্থীদের হামলায় নিহত হওয়ার পর আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর মধ্যেও আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীরা তাদের তৎপরতা ও উপস্থিতি জানান দিতে বরাবরের মত এবারও একের পর এক হত্যা, হত্যার হুমকি, চাঁদাবাজী, ছিনতাই, বোমাবাজী এমনকি বিভিন্ন স্থানে বৈঠকও করতে শুরু করেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহৃত হওয়ার জন্যও তারা প্রস্তুতি গ্রহণ করছে বলে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক যে সব আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে তা পুলিশ বা র‌্যাবের কাছেও নেই বলে তারা দাবি করছে দীর্ঘ দিন ধরে। রাজনৈতিক নেতা ও প্রভাবশালীদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে থাকায় সহজে তাদেরকে ধরতেও পারছেনা পুলিশ ও র‌্যাব। খুলনায় ইতোপূর্বে এক ডজন চরমপন্থী দলের অস্তিত্ত থাকলেও এখন বেশ কয়েকটি দল একত্রিত হয়ে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করছে বলে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা ও র‌্যাব সূূত্রে জানা যায়, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে খুলনা অঞ্চলে চরমপন্থীদের তৎপরতা শুরু হলেও ১৯৯৫ সালের পর থেকেই তাদের তৎপরতা ক্রমেই ভয়ংকর হতে থাকে। তাদের হাতে একে একে খুন হয় এ অঞ্চলের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, পুলিশ ও সাধারণ জনগন। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌছায় যে প্রতিদিনই খুলনা বিভাগের কোন না কোন জেলায় খুন, বোমাবাজী, চাঁদাবাজী, ডাকাতির ঘটনা ঘটতে থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের জন্য ১৯৯৯ সালে তৎকালীন সরকার সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে চরমপন্থী ও

Category: দেশের খবর

About the Author ()

Comments are closed.