• ২১ কার্তিক ,১৪৩১,06 Nov ,2024
  • ব্রেকিং নিউজ : বাংলাদেশের রিকশাচিত্র পেল ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি

আজকের খুলনা, ০৮ মার্চ -২০১৩ (শুক্রবার), এম শিমুল খান, খুলনা অফিস

| মার্চ 8, 2013 | 0 Comments

খুলনার ফুলতলায় যুবতীর আত্মহত্যা

ঃ খুলনার ফুলতলা বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দণি ডিহি গ্রামের প্রাণকৃষ্ণ দে’র অনার্স পড়ুয়া কন্যা প্রমা দে (১৭) শুক্রবার দুপুর ১টায় নিজ বাড়ীতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, নিজের পড়ার কে এক ফাঁকে সে গলায় দড়ি দিয়েছে। পরে অসুস্থ্য অবস্থায় তাকে ফুলতলা এ গফুর মেমোরিয়াল কিনিকে আনা হলে সেখানেই তার মৃত্যু ঘটে। তার শুক্রবার সন্ধ্যায় শিকির হাট শশ্মানঘাটে সৎকার্য সম্পন্ন করা হয়।

খুলনায় অধিকারের কর্মসূচী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস উপল্েয

 ঃ খুলনায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস উপল্েয খুলনায় মানবাধীকার সংগঠন অধিকার খুলনা ইউনিট নানা কর্মসূচী পালন করেছে। কর্মসূচীর মধ্যে ছিল খুলনা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ কমিশনার বরাবরে স্মারক লিপি পেশ এবং খুলনা মহানগরীতে র‌্যালী বের করা। শুক্রবার বার বেলা ১২টায় তারা জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দীন ও পুলিশ কমিশনার শফিকুর রহমানের নিকট স্মারক লিপি পেশ করে। এছাড়া তারা সকাল ১১টায় খুলনা প্রেস কাব থেকে খুলনা মহানগরীতে র‌্যালী বের করা হয়। পুলিশ কমিশনারের পে স্মারক লিপি গ্রহণ করেন সহকারী পুলিশ কমিশনার (ষ্টাফ অফিসার) মোঃ আকরামুল হোসেন। ইউনিটের সমন্বয়কারী খলিলুর রহমান সুমনের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট গণমাধ্যম কর্মী কাজী মোতাহার রহমান বাবু, বাংলাদেশ মানবাধীকার বাস্তবায়ন সংস্থা খুলনা ইউনিটের সমন্বয়কারী এ্যাডঃ মোমিনুল ইসলাম, ব্লাস্ট খুলনার সমন্বয়কারী এ্যাডঃ অশোক কুমার সাহা, মেট্রো পলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ মোল্যা, ইসলামী টিভির খুলনা প্রতিনিধি জিয়াউস সাদাত, দৈনিক আজকালের খবরের খুলনা প্রতিনিধি মুহাম্মদ নুরুজ্জামান, দৈনিক কালবেলার খুলনা প্রতিনিধি রীতা রাণী দাস, দৈনিক করোতোয়ার খুলনা প্রতিনিধি কাজী তারিক আহমদ, প্রতিভা মহিলা ও শিশু মানব উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক নিঘাত সীমা, এ্যাডঃ শরিফা পারভীন কাজল, কনজুমার রাইটস সোসাইটির বিভাগীয় পরিচালক মাসুদুর রহমান ও আইন উপদেষ্টা আঃ সালাম মন্টু প্রমূখ।

খুলনার পাইকগাছায় আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 ঃ খুলনার পাইকগাছায় শুক্রবার আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপল্েয আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল “নারীর তথ্য পাওয়ার অধিকারী, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার”। দিবসটি উপল্েয পাইকগাছা উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগে শুক্রবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ূর রহমানের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক রেবা আক্তার কুসুমের পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশীদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কৃষ্ণ পদ মন্ডল, সাবেক অধ্য রমেন্দ্রনাথ সরকার, অধ্য মিহির বরণ মন্ডল, প্রধান শিক সুরাইয়া বানু ডলি। বক্তব্য রাখেন, এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম কচি, শিক শংকর কুমার মন্ডল, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অফিস সহকারী মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সুশীলনের এস এম এ রব ও নিজেরা করির নবনিতা মন্ডল।

খুলনায় ভিডিপি সদস্যাদের ৪২ দিনব্যাপী কম্পিউটার প্রশিণ শুরু

 ঃ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে শুক্রবার থেকে খুলনা আনসার ও ভিডিপি জেলা কার্যালয়ের প্রশিণ কেন্দ্রে ১৮ জন ভিডিপি সদস্যাদের ৪২ দিন ব্যাপী কম্পিউটার প্রশিণ কোর্স শুরু হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে প্রশিণের উদ্বোধন করেন খুলনা রেঞ্জের আনসার ও ভিডিপি পরিচালক অরুন কুমার মন্ডল। সার্কেল অ্যাডজুট্যান্ট মোল্লা আহসান উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা কমান্ড্যান্ট মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল। অনুরুপ প্রশিণ বাগেরহাট, ঝিনাইদহ ও কুষ্টিয়া জেলাতেও শুরু হয়েছে। আনসার ভিডিপি সদস্যদের ড্রাইভিং শিণ শুরু : দেশে দ গাড়ী চালক তৈরির উদ্দেশ্যে খুলনার ইলাইপুরস্থ আঞ্চলিক প্রশিণ কেন্দ্রে সম্প্রতি খুলনা বাগেরহাট, সাতীরা ও মাগুরা জেলার ২০ জন ভিডিপি সদস্যের ৫৬ দিন ব্যাপী মোটর ড্রাইভিং প্রশিণ শুরু হয়েছে। খুলনা বিআরটিসি এ প্রশিণ পরিচালনা করছে। আনসার ও গ্রাম প্রতিরা বাহিনী বছর ব্যাপী মৌলিক, পেশা ভিত্তিক, কারিগরি ও উন্নয়ন মূলক প্রশিণ পরিচালনা করে থাকে। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আনসার ভিডিপিও কারিগরি প্রশিণ হিসেবে দেশে সুদ গাড়ী চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এতে করে একদিকে যেমন সড়ক পথে দুর্ঘটনা কমবে, অন্যদিকে তেমনি দেশের মফস্বল শহর ও গ্রামের স্বল্প শিতি অর্ধ শিতি অসংখ্য আনসার ভিডিপি সদস্যদের আত্ম কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। পরবর্তীতে প্রশিণ গ্রহণকারীদের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানেরও ব্যবস্থা করছে আনসার ভিডিপি বাহিনী। যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, চুয়াডাংগা ও মেহেরপুর জেলার সদস্যদের অনুরুপ প্রশিণ যশোর জেলা কার্যালয়ে শুরু হয়েছে।

খুলনার রুপসা বাগেরহাট ও মোংলা মহা-সড়কের ৬টি স্থানে ধারাবাহিক ছিনতাই : জনমনে চরম আতংক
ঃ খুলনার রুপসা বাগেরহাট ও মোংলা মহাসড়কের ৬টি স্থানে ধারাবাহিক ভাবে ছিনতাইসহ নানা প্রকার অপরাধ মুলক কার্যকলাপ চরম ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পুলিশি টহল ও প্রশাসনিক দুর্বলতার কারনে একের পর এক অপরাধ মুলক কার্যকালাপ এমন ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। সুত্রে জানা যায়, রুপসা বাগেরহাট ও মোংলা মহাসড়কের ফকিরহাট থানার লখপুর আমতলার পার্শ্বে, শ্যামবাগাত ইটভাটার পার্শ্বে ও একই সড়কের রামপাল থানার বাবুর বাড়ীর পার্শ্বে ফাঁকা স্থানে এবং বাগেরহাট সড়কের সদর থানার মাথা ভাঙ্গা ও শ্রীঘাট বেইলী ব্রিজের ফাকাঁ জায়গাসহ মোট ৬টি স্থানে ছিনতাই এর ঘটনা ঘটেই চলেছে। গত কয়েক মাসে উক্ত স্থান গুলোতে প্রায় শতাধিক ছিনতাই এর ঘটনা ঘটে। কিন্তু বর্তমানে প্রতি রাতেই একের পর এক অহরহ এ ঘটনা ঘটায় জনমনে চরম আতংক বিরাজ করছে। অনেকে বলছে পুলিশ প্রশাসন রাজনৈতিক সহিংষতা দুর করতে বিভিন্ন স্থানে ডিউটি পালন করায় ছিনতাই কারীরা মহাসড়ক ফাকা পেয়ে উৎসাহ উদ্দ্পিনার মধ্যে এটি ঘটাচ্ছে। সুত্র মতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাড়িয়া মাইট কুমরা গ্রামের আলম নামের জনৈক ব্যক্তি খুলনা হতে বাই সাইকেল যোগে বাড়িতে আসার সময় লখপুর আমতলার পার্শ্বে, আসলে ৬/৭ জনের একদল ছিনতাইকারী তাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে নগত ১৮ হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এর আগে রবি সোম মঙ্গল ও বুধবার সিরাজুল ও হাফিজসহ বেশ কয়েক জনের নিকট হতে অনুরুপ ছিনতাই হয়েছে। ৬/৭ জনের একটি ছিনতাইকারী দল সন্ধ্যা হতে গভীর রাত পর্যন্ত এই সমস্ত স্থানে ঘাপটি মেরে থাকে। পরে সূযোগ বুঝে পথচারীদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে তাদেরকে বেধড়ক মারপিট করে তার কাছ থেকে সর্বস্ব ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এছাড়া শ্যামবাগাত ইটভাটার পার্শ্বে ও একই সড়কের রামপাল থানার বাবুর বাড়ীর পার্শ্বে ফাঁকা স্থানে এবং বাগেরহাট সড়কের সদর থানার মাথা ভাঙ্গা ও শ্রীঘাট বেইলী ব্রিজের ফাকাঁ জায়গাসহ মোট ৬টি স্থানে অসংখ্যা ছিনতাই এর ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পুলিশি টহল ঝিমিয়ে পড়ায় এবং প্রশাসনিক দুর্বলতার কারনে একের পর এক ছিনতাইয়ের মত অপরাধ মুলক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সচেতন মহলের ধারনা।

খুলনার দাকোপে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত
ঃ খুলনার দাকোপে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উৎযাপন উপল্েয উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে পৃথক দুটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৃথক দুইটি আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দরা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ তৎকালীন পাকিস্তান গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অসহযোগের ডাক দেন এবং ৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সংগ্রামে সকলকে ঝাপিয়ে পড়তে আহবান জানান। তাই আজ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও গনতন্ত্র দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত লাভ করেছে। চালনা বৌমার গাছতলাস্থ উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে অধ্যাপক দুলাল রায়ের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজাব শেখ আবুল হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পঞ্চানন মন্ডল, রনজিত মন্ডল, সনত কুমার বিশ্বাস, শেখ শফিকুল ইসলাম আক্কেল, শিবপদ পোদ্দার, সমর কান্তি বিশ্বাস, চিত্ত রঞ্জন মন্ডল, গোবিন্দ বিশ্বাস, নিতাই বাছাড়, অমারেশ ঢালী, প্রেম কুমার রায়, শহিদ শেখ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সৌম্য বিশ্বাস প্রমুখ। অপর দিকে চালনা ডাক বাংলাস্থ উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আঃলীগের সিনিয়র নেতা অসিত বরণ সাহার সভাপিত্বে আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন উপজেলা আঃলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সনত কুমার হুই বাচ্চূ, আঃলীগে নেতা আব্দুল রহিম গাজী, ইউপি চেয়ারম্যান সরজিত রায়, চেয়ারম্যান সঞ্জয় মোড়ল, সমরেশ রায় প্রমুখ।

খুলনায় হারবাল চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসার ফাঁদ : সাধারন মানুষ প্রতারনার শিকার
ঃ খুলনায় হারবাল চিকিৎসার নামে চমকপ্রদ সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে পেতে বসেছে অপচিকিৎসার ফাঁদ। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে নিরীহ সাধারণ মানুষ। অপরদিকে অপচিকিৎসার নামে হারবাল চিকিৎসালয়ের মালিকরা হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। খুলনা জেলা ড্রাগ সুপার নীরব দর্শকের ভুমিকায়। এ সব দেখে মনে হয় দেখার যেন কেউ নেই। ওই সকল হারবাল চিকিৎসালয়ে চিকিৎসা তো দূরের কথা, এ বাণিজ্যেরই কোন বৈধতা আছে বলে জানা যায়নি। কর্মচারীই ডাক্তার সেজে বিভিন্ন নামে ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই প্রকাশ্যে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। অথচ স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে তাদের কিছুই করার নেই। প্রশাসনের নীরব ভূমিকার কারনে হারবাল চিকিৎসার নামে নিরীহ জনসাধারণকে হারবালের নামে প্রতারিত করার সুযোগ পাচ্ছে ওই সকল হারবাল চিকিৎসালয়ের মালিকরা। খুলনা শহরের ভেতরে ও বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে চটকদার সাইন বোর্ড ও ব্যানার, ফেস্টুন টানিয়ে, লিফলেট বিতরণ করে আকৃষ্ট করছে গ্রামের সহজ সরল মানুষকে। এ ছাড়াও কেবল টিভি অপারেটরদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে কেবল টিভিতে নানা চটকদারী বিজ্ঞাপন প্রচার করছে ওই সকল হারবাল প্রতিষ্ঠান গুলি। খুলনার সোনাডাঙ্গা বাস র্টামিনালে পার্শে কলকাতা হারবাল নামে কলিকাতা হারবাল চেম্বার, খুলনা মহানগরীর সুন্দরবন কলেজেন সামনে কলিকাতা কবিরাজ ঘর নামে কলিকাতা কবিরাজ চেম্বার, টুটপাড়া কবরখানা রোডের পার্শে দ্বিতল বাড়ী ভাড়া করে বাংলাদেশ হারবাল নামে রয়েছে বাংলাদেশ হারবাল চেম্বার, খুলনা মহানগরীর ময়লাপোতা মোড়ে রয়েছে ইন্ডিয়ান হারবাল,মাদ্রাজ ইউনানী কমপ্লেক্স, পি টি আই মোড়ে রয়েছে আয়ূর্বেদ ভবন, রয়েল মোড়ে রয়েছে খুলনা আয়ূর্বেদ সেবা কেন্দ্র, গল্লামারীতে রয়েছে কলকাতা হারবাল মেডিকেয়ার, দৌলতপুর ন্যাশনাল ব্যাংকের সামনে রয়েছে মাদ্রাজ হারবাল, কলেজিয়েট স্কুলের সামনে রয়েছে নবজীবন হারবাল কমপ্লেক্স, ওই সকল প্রতিষ্ঠানগুলোর সার্বিক দায়িত্বে ডিগ্রী ও নামধারী অভিজ্ঞ হেকিম, ডাক্তারদের তালিকা ঝোলানো থাকলেও বাস্তবে এর কোন মিল খুঁজে পাওয়া যায়না বলে একধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। আবার কেউ কেউ নিজেকে এখানকার বেতন ভুক্ত কর্মচারী পরিচয় দিলেও তিনিই ডাক্তার হিসেবে চিকিৎসা করেন বলে জানান অনেকেই। ৬ মাস কিংবা ১/২ বছর আগে এসব প্রতিষ্ঠান খুলে বসলেও অনেকেরই সিটি কর্পোরেশনের কোন বৈধ ট্রেড লাইসেন্স তাদের নেই। ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে ৮/১০ হাজার টাকা মাসিক ভাড়ায় এসব বাড়ি নিয়েছে বলে জানা যায়। এসব হারবালের তৈরি ওষুধের সরকারি অনুমোদন আছে কি না তাও জানেন না অনেকেই। এ ব্যাপারে কথা হয় কলকাতা হারবাল মেডিকেল কর্তৃপরে সাথে। তারা জানান, তাদেও অনেক শাখা আছে। ফরিদপুরে হেড অফিস। খুলনার অফিসটি চালান হাকিম মহিউদ্দীন রানা যিনি হারবালের উপর ঢাকা থেকে ডিপ্লোমা করেছেন বলে দাবি করেন। মাদ্রাজ হারবাল চেম্বারের ম্যানেজার জাহিদ জানান, তাদের হেড অফিস খুলনায়, তাদের আর কোন শাখা অফিস নেই। এখানে হারবাল সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে হারবাল ও ভেষজ চিকিৎসা দেয়া হয়। কলিকাতা হারবাল মেডিকেলের ম্যানেজার ওবাইদুর রহমান জানান, তাদের হেড অফিস রাজশাহীতে। এটি একটি লিমিটেড প্রতিষ্ঠান। হারবাল ও ভেষজ চিকিৎসার জগতে স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠান। রাজশাহীসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে অনেক শাখা রয়েছে। রয়েছে খুলানসহ দণিাঞ্চলের যশোর, বাগেরহাট, খুলনা, ফরিদপুরে শাখা। কুষ্টিয়া শাখায় ডিইউএমএস ডিগ্রী ডাঃ দেলোয়ার চিকিৎসা করছে বলে জানান ম্যানেজার ওবাইদুর রহমান। তাঁর সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে জানান। তাদের শাখা সমূহ জানতে এবং নকল এড়াতে পোষ্টারে রোগীদের জন্য একটি মোবাইল নম্বর দেয়া হলেও হেড অফিসে ফোন করলে কোন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। রাজশাহী থেকে তাকে এখানে বাণিজ্য করার কোন অনুমোদন দিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি অনুমোদন দিয়েছেন বলে জানান। হারবালের ওপর ডিগ্রী ও নামধারী অভিজ্ঞ হেকিম, ডাক্তারদের কী যোগ্যতা আছে জানতে চাইলে অনেকেই বলেন, আমার যোগ্যতা সনদপত্র হেড অফিসে। ওবাইদুর রহমান আরো জানান, আমাদেও মালিক একজন রাজশাহী ও ঢাকার নাম করা সাংবাদিক আমাদেও বিরুদ্ধে লিখে কোন ফল হবেনা। এদের মধ্যে দু’একজন খুলনা আর্য়ুবেদীক কলেজ থেকে ডিইউএমএস ডিগ্রী নেয়ার কথা বললেও সনদপত্র বা ফটোকপি দেখাতে পারেননি। এসব প্রতিষ্ঠানে যৌন, চর্ম, হাঁপানী, বাতব্যথা, ডায়াবেটিকস, লিভার সমস্যা, মহিলাদের বিভিন্ন রোগসহ ৩৯টি রোগের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। রোগের অবস্থা বুঝে ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকার বিনিময়ে চিকিৎসা দেন। বিভিন্ন হারবাল কোম্পানির ঔষধ বিক্রির সঙ্গে অনেকে এলোপ্যাথিক ওষুধও বিক্রি করেন। এভাবে খুলনা শহরের আনাচে কানাচে ও আশপাশের গ্রামে গঞ্জে নাম না জানা ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে এসব হারবাল চিকিৎসা কেন্দ্র হাতুড়ে ডাক্তারদের চেম্বার। এদের চটকদার বিজ্ঞাপনে প্রতারিত হচ্ছে গ্রামের সহজ সরল মানুষ। কিন্তু রহস্য জনক কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপ এসব ভুয়া প্রতিষ্ঠান ও ডাক্তারের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। খুলনার সিভিল সার্জন ডাঃ গোলাম মোর্তজা বলেন, অচিরেই এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খুলনায় সনাতন ধর্মী আইনজীবীদের মানব বন্ধন
ঃ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সম্পদে অগ্নিসংযোগ ও মন্দির ভাংচুরের প্রতিবাদে শুক্রবার বেলা ১টায় খুলনা আইনজীবী সমিতির সামনে এক মানব বন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। সনাতন ধর্মী আইনজীবী কল্যাণ পরিষদ, খুলনা এ কর্মসূচির আয়োজক। এ উপলে এক সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আইনজীবী মনোরঞ্জন দাস। বক্তৃতা করেন খুলনা মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরদার আনিসুর রহমান পপলু, কাজী বাদশা মিয়া, কাজী আবু শাহীন, অলোকানন্দ দাস, সুজিত অধিকারী, নিহিত কান্দি ঘোষ, নবকুমার চক্রবর্তী, রবীন মন্ডল, তাপস কান্তি বিশ্বাস, রামপদ পোদ্দার ও অসিত হালদার প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহযোগিতায় হিন্দুদের বাড়িঘর ভাংচুর করেছিল। সেই চক্রটি এখন আবারও মানবতা বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত। তাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে। আমাদের পিছপা হবার কিছু নেই। আমাদের জয় হবেই।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগ অফিস ভাংচুর : আহত ১২
ঃ বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থকদের হামলা পাল্টা হামলায় উভয় পরে ১২ জন নেতাকর্মী আহত এবং আওয়ামী লীগ অফিস ভাংচুর করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নের কুদঘাটা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আহত ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সহসভাপতি সুমন, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, উজ্জল, রানা ও রাজুকে মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং আহত বিএনপি নেতা হারুন জমাদ্দার (৪৫), জাহাঙ্গীর চৌকিদার (৩৫), অধ্যাপক আতিয়ার রহমান (৪২) ও শহিদুল হাওলাদার (৪০) বিভিন্ন কিনিকে চিকিৎসা নিয়েছে। এ বিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম বাচ্চু জানান, বিএনপির কতিপয় বখাটে যুবক পরিকল্পিত ভাবে আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা করেছে। এতে বাঁধা দিলে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদেরকেও মারপিট করে তারা। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও আব্দুর রহিম বাচ্চু জানান। অপর দিকে বিএনপির একটি সূত্রমতে, নারী ঘটিত বিষয় নিয়ে অভিযোগ দিলে বিএনপি নেতা হারুন জমাদ্দারকে মারপিট করে ছাত্রলীগের কর্মীরা। এ নিয়ে দুপরে মধ্যে দু’দফা মারপিটের ঘটনা ঘটে এবং অজ্ঞাত ব্যাক্তিরা স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিসের আসবাব পত্র তছনছ করে রাখে।

খুলনায় শুক্রবার পুলিশি বাধায় খেলাফত মজলিসের মিছিল পন্ড

 ঃ নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসির দাবিতে খুলনা মহানগরীর দোলখোলা মোড়ের ইসলামপুর জামে সমজিদের সামনে খেলাফত মজলিসের মিছিল ও সমাবেশ পুলিশের বাধায় পন্ড হয়েছে। এ সময় পুলিশকে ল্য করে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। শুক্রবার জুমার নামাজের পর খুলনা জেলা ও মহানগর খেলাফত মজলিসের নেতাকর্মীরা রাস্তায় বের হতে না পেরে মসজিদের ভেতর সমাবেশ করেছে। সমাবেশে বক্তৃতা করেন মহানগর খেলাফত মজলিসের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নাসির উদ্দিন। খুলনা সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার জিয়া আহমেদ জানান, অনুমতি না থাকায় মিছিল সমাবেশ করতে দেয়া হয়নি। ঘটনাস্থলে সমাবেশকারীরা পটকা ফুটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল। পুলিশ শক্ত ভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছে।

খুলনায় আবারো বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম
ঃ গত কয়েক দিন ধরে টানা রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশে পরিবহণ বন্ধ থাকায় খুলনায় নিত্য প্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। দোকানিরা এই সংকটের অজুহাত দেখিয়ে সব কিছুর দাম ইচ্ছে মতো বাড়াচ্ছেন। সাধারণ ক্রেতারা বাজারে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। বিশেষ করে মাছ ও সবজির দাম বেশ চড়া। সেই সঙ্গে চাল, ডাল, ভোজ্য তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। খুলনা মহানগরীর বড় বাজার, নিউ মার্কেট, কাঁচাবাজার, শেখপাড়া বাজার ও নতুন বাজার সরোজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাতের মাছের দাম কেজি প্রতি ৭০ থেকে ১২০ টাকা বেড়েছে। হরতালের কারণে মাছের পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহ না থাকা, পরিবহণ খরচ ও আনুষঙ্গিক ব্যয় বাড়তি দেখিয়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে। এ সব বাজারের বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বড় ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে সাড়ে ৯০০ টাকা ও জাটকা বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা দরে। মেদ মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, মোচন মাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, কাতলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, গলদা চিংড়ী মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, শোল মাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, শিং মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬৫০ টাকা, তেলাপিয়া মাছ দেশী বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ থেকে ২২০ টাকা, তেলাপিয়া মাছ হাইব্রিড বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, সাদা চিংড়ি মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা ও রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দরে। আগের সপ্তাহের তুলনায় এই দাম ৭০ থেকে ১২০ টাকা বাড়তি এ অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের। এ জন্য তারা মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে। ওই সব বাজারের চাল বিক্রেতারা জানালেন, মোটা ও চিকন চালের দাম কেজিতে দেড় টাকা থেকে দুই টাকা দরে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে মোটা চাল কেজিতে দুই টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ২৮ থেকে ৩০ টাকা এবং চিকন চাল কেজিতে তিন টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মুদি দোকানো খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশী পেঁয়াজ ২৪ টাকার পরিবর্তে ৩২ টাকা, আলু ১৪ টাকার পরিবর্তে ১৬ টাকা, টমেটো ১৬ টাকার পরিবর্তে ২০ টাকা, বেগুন ২৩ টাকার পরিবর্তে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মসুর ডাল ১২৮ টাকা, মুগডাল ১২৮ টাকা, ডিম ৩৫ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে। সয়াবিন (লুজ) তেল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা, বোতলজাত বিক্রি হচ্ছে (৫ লিটার) ৬৬৫ টাকা। বয়লার মুরগী ১ বিক্রি হচ্ছে ১৩০টাকা থেকে ১৪০ টাকা, দেশী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা এবং কক মরগী বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা। এছাড়া গরুর মাংস ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। মাছের অগ্নিমূল্যের কারণে অনেকেই এখন মাংস কেনার দিকে ঝুঁকছেন।

খুলনার পাইকগাছায় ১০টি মসজিদের মুসুল্লিদের বিােভ মিছিল অনুষ্ঠিত
ঃ শুক্রবার বাদ জুমা শাহবাগী নাস্তিকদের গেফতার ও ফাসির দাবিতে ইসলামী দলসমুহের কেন্দ্রের কমূসুচি হিসেব খুলনার পাইকগাছার প্রায় ১০টি মসজিদের মুসুল্লিদের অংশ গ্রহনে সরল বাজার হতে এক বিােভ মিছিল শুরু হয়ে নতুন বাজরে এক সংপ্তি সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়। আক্তারুজ্জামানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, ,মাও: আব্দুল খালেক, আ: আল মামুন. রুহুল আমিন, হাফেজ মাহবুবুর রহমান ,আবুল কালাম আযাদ, বক্তারা বলেন বাংলাদেশে শতকরা ৯০% মুসলমান বাস কর্ েএ দেশ মুসলমানদের এখানে কোন নাস্তিক, মুরতাদদের ইসলামের উপর আঘাত হানতে দেওয়া হবেনা । যারা শাহবাগে ইসলাম ও রাসুল স: কে নিয়ে কুরুচিপূর্ন বক্তব্য দিয়েছে তাদের কে গ্রেফতার করে শাস্তি দিতে হবে তা না হলে সকল তৈহিদি জনতা তাদের বিচার করবে। অপরদিকে পাইকগাছার আলমতলা বাজারে শামসুর রহমানের নেতৃত্বে এক মিছিল, ভিলেজ পাইকগাছায় এ্যাড: রেয়াকাত আলীর নেতৃত্বে ৬ মসজিদ থেকে মিছিল নিয়ে বাজারে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কাজী তমজিদ আলম, ডা: মিজানুর রহমান আনোয়ার এলাহি , নুরে আলম, ডা: শফিকুল ইসলাম, তৈবুর রহমান, খালিদ মোকাররম প্রমুখ

Category: দেশের খবর

About the Author ()

Leave a Reply